রাজশাহী বিভাগের চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলাধীন শিবগঞ্জ উপজেলা সদরের ১৫ (পনের)টি মৌজা নিয়ে বিগত ১৯৯২ খ্রিঃ-যা’ বর্তমানে প্রথম শ্রেনীর পৌরসভা হিসাবে মর্যাদা লাভ করেছে। পৌরসভার কার্যক্রম আরম্ভ হয় ২ ডিসেম্বর/১৯৯২।
পৌরসভাটির পূর্বে ধাইনগর ইউ.পি, পশ্চিমে উজিরপুর,দূলর্ভপুর ও শ্যমপুর ইউ.পি, উত্তরে কানসাট ইউ.পি এবং দক্ষিনে নয়ালাভাঙ্গা ও ছত্রাজিতপুর ইউ.পি অবস্থিত। সর্বামোট ওয়ার্ডের সংখ্যা ০৯টি। ইহার আয়তন প্রায় ২২.২১ বর্গ কি.মি।
এ পর্যন্ত পৌরসভার ০৫ (পাঁচ) টি নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে। নির্বাচিত জন প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে গঠিত পৌর পরিষদ পৌরসভা পরিচালনা করে থাকে। বর্তমানে নির্বাচিত জন প্রতিনিধিগণও বিভিন্ন কমিটির মাধ্যমে (যেমন- TLCC, WLCC, I CBO) জনগনের নিকট জবাবদিহি করে থাকে। নাগরিক সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধির জন্য বর্তমান পৌর পরিষদ অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছে। সর্বমোট ১৭৭ কি.মি রাস্তার মধ্যে ৯২ কি.মি রাস্তা কার্পেটিং, এইচ.বি.বি, আর.সি.সি, সি.সি, ডাব্লিউবিএম হয়েছে। অবশিষ্ট ৮৫ কি.মি রাস্তা এখনও কাঁচা রয়েছে। কালভার্ট ও ক্রস ড্রেনের সংখ্যা ১৩২টি এবং ব্রীজের সংখ্যা ১টি। এ পর্যন্ত পৌরসভা হতে ১৬৭৫ (এক হাজার ছয়শত পঁচাত্তর)টি হস্তচালিত নলকুপ পানীয় জলের অভাব পূরনের জন্য প্রদান করা হয়েছে। কিন্ত দুর্ভাগ্যবশতঃ পৌরসভাটি প্রথম শ্রেনীর মর্যাদা লাভ করলেও পাইপ লাইনে পানি সরবরাহের আওতায় এখনও আসেনি। তবে পাইপ লাইনের পানি সরবরাহের জোর প্রচেষ্টা চলছে। রাস্তায় বাতি দেয়া হয়েছে। বাতির সংখ্যা বর্তমানে ১০৫০টি।
বর্তমানে এ’ পৌরসভায় কর্মরত কর্মকর্তা/কর্মচারীর সংখ্যা স্থায়ী ৫৩ (তিপান্ন) জন ও দৈনিক পারিশ্রমিক/চুক্তিভিত্তিক নিয়োজিত ১১৯ (একশত ঊনিশ) জন। সিটিজেন চার্টার পৌরসভার মূল ফটকে স্থাপন করা হয়েছে যাতে পৌর নাগরিকের সেবা পেতে দেরী না হয়। বাৎসরিক রাজস্ব আদায় প্রায় =৪,৫০,০০,০০০/- (চার কোটি পঞ্চাশ লক্ষ) টাকা। রাজস্ব বৃদ্ধির প্রচেষ্টা অব্যহত রয়েছে।
বাস টার্মিনাল ও ট্রাক টার্মিনাল না থাকায় পৌরসভা রাজস্ব আয় থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। যাত্রী সাধারনের যাত্রা সুনিশ্চিত করনের জন্যও বাস টার্মিনাল ও ট্রাক টার্মিনাল নির্মান অতীব জরুরী বলে অভিজ্ঞ মহল মনে করেন।
পৌরসভাধীন ‘‘তত্তিপুর পশুহাট’’ রাজস্ব আয়ের প্রধান উৎস। মহাসড়কের পাশে অবস্থিত পশু হাটটি বর্তমানে অত্যন্ত ঝুকির মাঝে। কেননা মহসড়কের পাশে অবস্থিত অন্যান্য পশুহাট মার খেয়েছে বিধায় পশুহাটের উপর নির্ভরতা কমিয়ে অন্যন্য আয়ের প্রতি নজর দেয়া হচ্ছে। বাইপাশ দৌলতপুর আম ও গুড় হাট মহাসড়কের পাশে অবস্থিত হওয়ায় হাটটি দিনদিন শ্রী বৃদ্ধি হচ্ছে। তাছাড়া শহরের প্রাণকেন্দ্রে রাজস্ব আয় বৃদ্ধির লক্ষ্যে তথা নাগরিকদের প্রয়োজনে একটি বৃহৎ পৌর মার্কেট (মধ্যখানে কাঁচা বাজারসহ) নির্মানের প্রস্তুতি চলছে।
তথ্য ও সেবা কেন্দ্র স্থাপিত হয়েছে। জনগনের প্রতিষ্ঠানে জনগনের তথ্য পাবার অধিকার সুনিশ্চিত হয়েছে। অত্যন্ত দ্রুততার সাথে ট্রেডলাইসেন্স, হোল্ডিংট্যাক্স, জন্মনিবন্ধন কম্পিউটারাইজ হচ্ছে। স্বাস্থ্য সেবা পুরোপুরি সফলতার মুখ না দেখলেও প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবা দেয়া হচ্ছে। টিকা দিবসে টিকা দেয়া হচ্ছে। ভিটামিন “এ” ক্যাপসুল ও কৃমিনাশক ট্যাবলেট খাওয়ান হচ্ছে।
সর্বোপরি নাগরিক সেবা সুনিশ্চিত করনের লক্ষ্যে পৌরকর্তৃপক্ষ অত্যন্ত ততঃপর। আশা করা যায় এ ততঃপরতা থাকলে পৌরসভাটি আলোর মুখ দেখবে ইনশা আল্লাহ। আল্লাহ সহায়। আমীন।
গত ১৫/০৩/২০২১ তারিখ মেয়র দায়িত্ব গ্রহণ করেন। তার পর তিনি অদ্য বধি উন্নয়মূলক কাজ করে যাচ্ছেন।
গত ১৫/০৩/২০২১ তারিখ মেয়র সৈয়দ মনিরুল ইসলাম দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে অদ্য ০১/০৯/২০২২ ইং তারিখের মধ্যে শিবগঞ্জ পৌরসভার ৭৫% রাস্তা ও ড্রেন করতে সক্ষম হন। রাজশাহী বিভাগের চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলাধীন শিবগঞ্জ উপজেলা সদরের ১৫ (পনের)টি মৌজা নিয়ে বিগত ১৯৯২ খ্রিঃ-যা’ বর্তমানে প্রথম শ্রেনীর পৌরসভা হিসাবে মর্যাদা লাভ করেছে। পৌরসভার কার্যক্রম আরম্ভ হয় ২ ডিসেম্বর/১৯৯২।
পৌরসভাটির পূর্বে ধাইনগর ইউ.পি, পশ্চিমে উজিরপুর,দূলর্ভপুর ও শ্যমপুর ইউ.পি, উত্তরে কানসাট ইউ.পি এবং দক্ষিনে নয়ালাভাঙ্গা ও ছত্রাজিতপুর ইউ.পি অবস্থিত। সর্বামোট ওয়ার্ডের সংখ্যা ০৯টি। ইহার আয়তন প্রায় ২২.২১ বর্গ কি.মি।
এ পর্যন্ত পৌরসভার ০৪(চার) টি নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে। নির্বাচিত জন প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে গঠিত পৌর পরিষদ পৌরসভা পরিচালনা করে থাকে। বর্তমানে নির্বাচিত জন প্রতিনিধিগণও বিভিন্ন কমিটির মাধ্যমে (যেমন- TLCC, WLCC, I CBO) জনগনের নিকট জবাবদিহি করে থাকে। নাগরিক সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধির জন্য বর্তমান পৌর পরিষদ অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছে। সর্বমোট ১৭৭ কি.মি রাস্তার মধ্যে ৯২ কি.মি রাস্তা কার্পেটিং, এইচ.বি.বি, আর.সি.সি, সি.সি, ডাব্লিউবিএম হয়েছে। অবশিষ্ট ৮৫ কি.মি রাস্তা এখনও কাঁচা রয়েছে। কালভার্ট ও ক্রস ড্রেনের সংখ্যা ১৩২টি এবং ব্রীজের সংখ্যা ১টি। এ পর্যন্ত পৌরসভা হতে ১৬৭৫ (এক হাজার ছয়শত পঁচাত্তর)টি হস্তচালিত নলকুপ পানীয় জলের অভাব পূরনের জন্য প্রদান করা হয়েছে। কিন্ত দুর্ভাগ্যবশতঃ পৌরসভাটি প্রথম শ্রেনীর মর্যাদা লাভ করলেও পাইপ লাইনে পানি সরবরাহের আওতায় এখনও আসেনি। তবে পাইপ লাইনের পানি সরবরাহের জোর প্রচেষ্টা চলছে। রাস্তায় বাতি দেয়া হয়েছে। বাতির সংখ্যা বর্তমানে ১০৫০টি।
বর্তমানে এ’ পৌরসভায় কর্মরত কর্মকর্তা/কর্মচারীর সংখ্যা স্থায়ী ৫৩ (তিপান্ন) জন ও দৈনিক পারিশ্রমিক/চুক্তিভিত্তিক নিয়োজিত ১১৯ (একশত ঊনিশ) জন। সিটিজেন চার্টার পৌরসভার মূল ফটকে স্থাপন করা হয়েছে যাতে পৌর নাগরিকের সেবা পেতে দেরী না হয়। বাৎসরিক রাজস্ব আদায় প্রায় =৪,৫০,০০,০০০/- (চার কোটি পঞ্চাশ লক্ষ) টাকা। রাজস্ব বৃদ্ধির প্রচেষ্টা অব্যহত রয়েছে।
বাস টার্মিনাল ও ট্রাক টার্মিনাল না থাকায় পৌরসভা রাজস্ব আয় থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। যাত্রী সাধারনের যাত্রা সুনিশ্চিত করনের জন্যও বাস টার্মিনাল ও ট্রাক টার্মিনাল নির্মান অতীব জরুরী বলে অভিজ্ঞ মহল মনে করেন।
পৌরসভাধীন ‘‘তত্তিপুর পশুহাট’’ রাজস্ব আয়ের প্রধান উৎস। মহাসড়কের পাশে অবস্থিত পশু হাটটি বর্তমানে অত্যন্ত ঝুকির মাঝে। কেননা মহসড়কের পাশে অবস্থিত অন্যান্য পশুহাট মার খেয়েছে বিধায় পশুহাটের উপর নির্ভরতা কমিয়ে অন্যন্য আয়ের প্রতি নজর দেয়া হচ্ছে। বাইপাশ দৌলতপুর আম ও গুড় হাট মহাসড়কের পাশে অবস্থিত হওয়ায় হাটটি দিনদিন শ্রী বৃদ্ধি হচ্ছে। তাছাড়া শহরের প্রাণকেন্দ্রে রাজস্ব আয় বৃদ্ধির লক্ষ্যে তথা নাগরিকদের প্রয়োজনে একটি বৃহৎ পৌর মার্কেট (মধ্যখানে কাঁচা বাজারসহ) নির্মানের প্রস্তুতি চলছে।
তথ্য ও সেবা কেন্দ্র স্থাপিত হয়েছে। জনগনের প্রতিষ্ঠানে জনগনের তথ্য পাবার অধিকার সুনিশ্চিত হয়েছে। অত্যন্ত দ্রুততার সাথে ট্রেডলাইসেন্স, হোল্ডিংট্যাক্স, জন্মনিবন্ধন কম্পিউটারাইজ হচ্ছে। স্বাস্থ্য সেবা পুরোপুরি সফলতার মুখ না দেখলেও প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবা দেয়া হচ্ছে। টিকা দিবসে টিকা দেয়া হচ্ছে। ভিটামিন “এ” ক্যাপসুল ও কৃমিনাশক ট্যাবলেট খাওয়ান হচ্ছে।
সর্বোপরি নাগরিক সেবা সুনিশ্চিত করনের লক্ষ্যে পৌরকর্তৃপক্ষ অত্যন্ত ততঃপর। আশা করা যায় এ ততঃপরতা থাকলে পৌরসভাটি আলোর মুখ দেখবে ইনশা আল্লাহ। আল্লাহ সহায়। আমীন।